বাস্তা যেনো মরণফাঁদ
বিভাগীয় প্রতিনিধি :
মোহাম্মদ জালাল উদ্দিন
মরিচখালি বাজার থেকে পূর্বদিকের বাস্থা উরদিঘী উচ্চ বিদ্যলয়ের গেইট থেকে একটু সামনে রাস্থার এমন বেহালদশা বড় ধরনের গর্তের সৃষ্টি হয়েছে।জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করে লোকজন। রাস্তার এ অংশটুকু দেখলে ছোটনদী বা খালের মতো মনে হবে। স্কুল মাদ্রাসার কোমলমতি ছাত্র ছাত্রী সহ উরদিঘী, দড়িগাঙ্গাটিয়া, ভাটিগাঙ্গাটিয়া, ডুমকান্দি, সুতার পাড়া সহ গ্রামগুলোর লোকেরা চলাচলের জন্য এটিই একমাত্র রাস্তা। কিশোরগঞ্জ শহরের সাথেও যোগাযোগের জন্য এই রাস্তাটিই ব্যাবহার করে এলাকাবাসী। বিকল্প কোন রাস্তা নাই। তাই জনগণ বাধ্য হয়ে চলাচল করতে হচ্ছে, দুঃখজনক হলেও সত্য প্রতিদিন অটোরিকশা গুলো উল্টে যাওয়া সহ কোন না কোন দূর্ঘটনার শিকার হচ্ছে। বর্ষা মওসুমে মরিচখালি বাজার থেকে শহরআলী মোড় ফেরি ঘাট পর্যন্ত অটোরিকশা গুলো চলাচল করে। রাস্তায় গর্ত হওয়া অংশটুকু জরুরি ভিত্তিতে মেরামত ও সংস্কার করার জন্য কর্তৃপক্ষ ও সমাজের সচেতন নাগরিকদের একান্ত সুদৃষ্টি কামনা করছি।
একটি সুন্দর রাস্তার জন্য ইউনিয়নবাসী যুগযুগ ধরে প্রতিক্ষায় প্রহর গুনে আসছে কিছুটা উন্নতি হলেও এখনো দড়িগাঙ্গাটিয়া ও ভাটিগাঙ্গাটিয়া যোগাযোগ রক্ষা হয়নি। এটি খুবই দুঃখজনক দুটি গ্রামে দৈনিক বাজারে যেতে আজও পূর্নাঙ্গ গাড়ি চালিত রাস্তা পেলনা। ইউনিয়ন প্রতিনিধিরা তাদের ভাগ্য পরিবর্তন করতে পারলেও রাস্তার পরিবর্তন আনতে পারেনি কেন? এমনটিই জনমনে প্রশ্ন জাগে।