• শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:৩২ পূর্বাহ্ন
/ গল্প
সাত সকালে ওয়াশরুমে যখন আমি, ঠিক তখনই মোবাইলের তীক্ষ্ণ রিংটোন আমার কানে ভেসে এল। প্রথম মুহূর্তে মনে হলো, হয়তো অফিস থেকে ফোন। রাতের পালা তো কেবল শেষ হয়েছে, ফ্যাক্টরির কোনো বিস্তারিত
অমাবস্যার নিকষ কালো রাত। আকাশে মেঘের আনাগোনা, তারাদের ক্ষীণ আলোও মাঝে মাঝে ঢাকা পড়ে যাচ্ছে। গ্রামের মেঠো পথ এঁকেবেঁকে চলে গেছে গোরস্থানের পাশ দিয়ে। বহু পুরনো এই গোরস্থান, কালের সাক্ষী
সত্যঘটনা অবলম্বনে: পারভেজ হত্যা। লিখেছেনঃ আফছানা খানম অথৈ।   পারভেজ ছিল সুন্দর স্মার্ট,সুদর্শন,হাসিখুশি প্রানবন্ত।অল্পতে সবার সাথে মিশে যেত।সব সময় হাসিখুশি থাকত।লেখাপড়ায় ও ভালো ছিল।সে প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ইঞ্জিয়ারি পড়ছে,প্রায় শেষের
দক্ষিণের নদীগুলোর বুকে ভেসে থাকা এক ছোট্ট গ্রাম, নাম তার মেঘনা পাড়। এই গ্রামেরই বাসিন্দা ছিল মালতী আর হীরন্ময়। হীরন্ময় গ্রামের সবচেয়ে দক্ষ মাঝি, আর মালতী তার জীবনসঙ্গিনী। তাদের প্রেম
অমাবস্যার রাতে পুরনো বাড়ির বারান্দায় দাঁড়িয়ে অপু ভয়ে কাঁপছিল। “কী রে অপু, ভয় লাগছে নাকি?” – পোড়ো বাড়ীর উঠোনে দাঁড়ানো শুভ্র হেসে বলল। “ধুর! ভয় পাব কেন?” – অপু ঢোক
বৃষ্টি ভেজা অন্ধকার রাত। গ্রামের মেঠো পথ ধরে  একা হেঁটে যাচ্ছিল তপু। বন্ধু ও সহকর্মী সবুজকে হঠাৎ পুলিশ গ্রেফতার করে নিয়ে যাওয়ার পর ওর ব্যবহৃত জিনিসপত্র ও এই খবর পৌঁছে
শ্যামপুর গ্রামটা যেন একটা ছবির মতো সুন্দর। চারদিকে সবুজ খেত, নদীর কুলকুল শব্দ আর পাখির মিষ্টি ডাকে সবসময় মুখরিত। সেই গ্রামে বাস করত দুই ভাই – রমজান আর রহমান। রমজান
রাত তখন প্রায় দুটো। রানীনগর শহরের অদূরে সাহাগোলা নামক একটা ছোট স্টেশনে শেষ ট্রেনটা এসে থামল। যাত্রী সংখ্যা হাতে গোনা, তাদের মধ্যে ছিল বছর পঁচিশের তরুণী মিতু। গভীর রাতে বাড়ি