বৃষ্টি ভেজা অন্ধকার রাত। গ্রামের মেঠো পথ ধরে একা হেঁটে যাচ্ছিল তপু। বন্ধু ও সহকর্মী সবুজকে হঠাৎ পুলিশ গ্রেফতার করে নিয়ে যাওয়ার পর ওর ব্যবহৃত জিনিসপত্র ও এই খবর পৌঁছে
শ্যামপুর গ্রামটা যেন একটা ছবির মতো সুন্দর। চারদিকে সবুজ খেত, নদীর কুলকুল শব্দ আর পাখির মিষ্টি ডাকে সবসময় মুখরিত। সেই গ্রামে বাস করত দুই ভাই – রমজান আর রহমান। রমজান
রাত তখন প্রায় দুটো। রানীনগর শহরের অদূরে সাহাগোলা নামক একটা ছোট স্টেশনে শেষ ট্রেনটা এসে থামল। যাত্রী সংখ্যা হাতে গোনা, তাদের মধ্যে ছিল বছর পঁচিশের তরুণী মিতু। গভীর রাতে বাড়ি
১৯৯৫ সাল আশ্বিন এর শেষের দিকে একটু একটু করে শীত পড়া শুরু করেছে। ভোরের আলো ফোটার পরেই দুর্বাঘাসের আগায় দেখা দিয়েছে মুক্তোর মত শিশির বিন্দু। শরতের পরিষ্কার আকাশে পেঁজা তুলার
জানুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহ, কুয়াশার চাদরে ঢাঁকা বাড়ীর আঙ্গিনার দিকে একধ্যানে চেয়ে আছে সুইটি। মাথায় রাজ্যের চিন্তা। মিনিট দশেক আগে সে পেয়েছে খবরটা। তার বাবাকে সকালে উচ্চস্বরে বলতে শুনেছে, এভাবে মেয়ের
অচেনা শহরের প্রেম নাহিদ ট্রেন থেকে নামার পর চারপাশে একবার তাকাল। ব্যাগটা কাঁধে ঝুলিয়ে শহরের বাতাস গায়ে মাখল। এটা তার পরিচিত শহর নয়—অচেনা, অজানা। চাকরির প্রয়োজনে এখানে আসতে হয়েছে।